- |
- |
- জাতীয় |
- আন্তর্জাতিক |
- বিনোদন |
- ক্রীড়া |
- মত-দ্বিমত |
- শিক্ষা-স্বাস্থ্য |
- বিজ্ঞান-প্রযুক্তি |
- কৃষি বার্তা |
- অর্থ-বাণিজ্য-উন্নয়ন |
- সাহিত্য-সংস্কৃতি-সংগঠন |
- সারাদেশ |
দেশকন্ঠ প্রতিবেদক : এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল পুন:নিরীক্ষণের আবেদন আজ বৃহস্পতিবার শুরু হয়েছে। আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলবে। ৮ ফেব্রুয়ারি বুধবার মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মো. আবুল বাশার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, পরীক্ষার ফল পুন:নিরীক্ষণের জন্য ম্যানুয়াল কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না। পুন:নিরীক্ষণের ক্ষেত্রে একই এসএমএস এর মাধ্যমে একাধিক বিষয়ের জন্য আবেদন করা যাবে। সেক্ষেত্রে কমা দিয়ে বিষয়ের প্রথম পত্রের কোডগুলো আলাদা করে লিখতে হবে। যেমন পদার্থ ও রসায়ন দুটি বিষয়ের জন্য টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইলের ম্যাসেজ অপশনে গিয়ে RSC< Space> DHA Roll Number-174.176 লিখতে হবে। প্রতি বিষয়ে ফল পুন:নিরীক্ষার জন্য আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৩০০ টাকা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শুধু টেলিটকের প্রিপেইড মোবাইল থেকেই ফল পুন:নিরীক্ষণের আবেদন করা যাবে। প্রথমে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে RSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিনটি অক্ষর লিখতে হবে (ঢাকা বোর্ডের ক্ষেত্রে Dha বরিশাল বোর্ডের ক্ষেত্রে Bar)। এরপর স্পেস দিয়ে রোল লিখে আবার স্পেস দিয়ে বিষয় কোড লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস করতে হবে। (উদাহরণ: RSC DHA ১২৩৪৫৬ ১৭৪ লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।) একাধিক বিষয়ের উত্তরপত্র পুন:নিরীক্ষণে কমা দিয়ে সাবজেক্ট কোড এসএমএস করতে হবে। যেমন ১৭৪, ১৭৫, ১৭৬ ইত্যাদি। ফিরতি এসএমএস এ আবেদন বাবদ কত টাকা কেটে নেওয়া হবে তার একটি পিন প্রদান করতে হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, মেসেজ সেন্ড করা হলে টেলিটক থেকে পিন নম্বরসহ কত টাকা নেওয়া হবে তা জানিয়ে একটি এসএমএস আসবে। পিন নম্বরটি সংগ্রহ করতে হবে। এরপর এতে সম্মত হলে আবারও মেসেজ অপশনে RSC লিখে স্পেস দিয়ে YES লিখে স্পেস দিয়ে ‘পিন নম্বর’ লিখে স্পেস দিয়ে নিজস্ব মোবাইল নম্বর (যেকোনো অপারেটর) লিখে ১৬২২২ নম্বরে সেন্ড করতে হবে। (উদাহরণ: RSC< space >YESPIN-NUMBER< space > Contact Number লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে। উল্লেখ্য, ২০২২ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল গতকাল ৮ ফেব্রুয়ারি প্রকাশ করা হয়েছে। এবার ৯ টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড,মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১১ টি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে মোট ১১ লাখ ৭৭ হাজার ৩৮৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১০ লাখ ১১ হাজার ৯৮৭ জন। পাসের হার শতকরা ৮৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
দেশকন্ঠ/এআর
পথরেখা : আমাদের কথা