- |
- |
- জাতীয় |
- আন্তর্জাতিক |
- বিনোদন |
- ক্রীড়া |
- মত-দ্বিমত |
- শিক্ষা-স্বাস্থ্য |
- বিজ্ঞান-প্রযুক্তি |
- কৃষি বার্তা |
- অর্থ-বাণিজ্য-উন্নয়ন |
- সাহিত্য-সংস্কৃতি-সংগঠন |
- সারাদেশ |
দেশকন্ঠ প্রতিবেদক : চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হতে আর বাকি রয়েছে এক মাস। আগামী ৩০ এপ্রিল থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে। ২৩ মে পর্যন্ত চলবে এসএসসির লিখিত পরীক্ষা। আর ২৫ মে পর্যন্ত চলবে দাখিলের লিখিত পরীক্ষা। আর মে মাসের শেষাংশে এসএসসি ও দাখিলের ব্যবহারিক পরীক্ষা নেয়া হবে।এসএসসি পরীক্ষা শুরু ঠিক এক মাস আগে ৩০ মার্চ বৃহস্পতিবার কেন্দ্র তালিকা প্রকাশ করেছে ঢাকা বোর্ড। এর আগে গত জানুয়ারি মাসেও ঢাকা বোর্ড এ পরীক্ষার কেন্দ্র তালিকা প্রকাশ করেছিলো।
জানা গেছে, এসএসসি পরীক্ষা আগামী ৩০ এপ্রিল শুরু হচ্ছে। ২৩ মে পর্যন্ত চলবে এসএসসির লিখিত পরীক্ষা। আর ২৪ থেকে ৩০ মের মধ্যে ব্যবহারিক পরীক্ষা নেয়া হবে। সকাল ১০টা থেকে বেলা ১ টা পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা চলবে। ৩০ এপ্রিল থেকে দাখিল পরীক্ষাও শুরু হবে। চলবে ২৫ মে পর্যন্ত। আর ২৭ মে থেকে ৩ জুনের মধ্যে দাখিলের ব্যবহারিক পরীক্ষা নেয়া হবে। আর ৩০ এপ্রিল থেকে এসএসসি ও দাখিল ভোকেশনালের লিখিত পরীক্ষা শুরু হয়ে চলবে ২৩ মে পর্যন্ত। ২৫ মে থেকে ৪ জুনের মধ্যে ব্যবহারিক পরীক্ষা এবং ৫ জুন থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত বাস্তব প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে পরীক্ষার সূচি প্রকাশ পেয়েছে।
এসএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য বেশ কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদেরকে পরীক্ষা কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে। প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে। প্রথমে বহুনির্বাচনি ও পরে সৃজনশীল বা রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে এবং উভয় পরীক্ষার মধ্যে কোনো বিরতি থাকবে না। পরীক্ষার্থীরা তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের কাছ থেকে পরীক্ষা আরম্ভের কমপক্ষে তিন দিন আগে সংগ্রহ করবে।
শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্য বিজ্ঞান ও খেলাধুলা এবং ক্যারিয়ার শিক্ষা বিষয়গুলোর এনসিটিবির নির্দেশনা অনুসারে ধারাবাহিক মূল্যায়নের মাধ্যমে প্রাপ্ত নম্বর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রকে সরবরাহ করবে। সংশ্লিষ্ট কেন্দ্র ব্যবহারিক পরীক্ষার নম্বরের সঙ্গে ধারাবাহিক মূল্যায়নে পাওয়া নম্বর বোর্ডের ওয়েবসাইটে অনলাইনে পাঠাবে।
পরীক্ষার্থীদের নিজ নিজ উত্তরপত্রের ওএমআর ফরমে তার পরীক্ষার রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করতে হবে। কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না। পরীক্ষার্থীকে সৃজনশীল বা রচনামূলক (তত্ত্বীয়), বহুনির্বাচনি ও ব্যবহারিক অংশে পৃথকভাবে পাস করতে হবে। প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কেবল রেজিস্ট্রেশন কার্ডে উল্লেখিত বিষয়গুলো পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। কোন অবস্থাতেই ভিন্ন বিষয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।
কোনো পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নিজ বিদ্যালয়ে বা প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে না। পরীক্ষার্থী স্থানান্তরের মাধ্যমে আসন বিন্যাস করতে হবে। পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে। কেন্দ্র সচিব ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি বা পরীক্ষার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রে মোবাইল ফোন আনতে এবং ব্যবহার করতে পারবেন না। সৃজনশীল বা রচনামূলক (তত্ত্বীয়), বহুনির্বাচনি ও ব্যবহারিক পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীর উপস্থিতির জন্য একই উপস্থিতি পত্র ব্যবহার করতে হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা কেন্দ্র বা ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার ফল প্রকাশের সাত দিনের মধ্যে পুনঃনিরীক্ষার জন্য এসএমএসের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে।
দেশকন্ঠ/এআর
পথরেখা : আমাদের কথা