• বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪
    ১১ পৌষ ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ১২:০৬

উত্তরা ইউনিভার্সিটির উপাচার্য হলেন অধ্যাপক ড. ইয়াসমীন আরা

  • মত-দ্বিমত       
  • ১৭ এপ্রিল, ২০২৩       
  • ১৩৪
  •       
  • ১৮-০৪-২০২৩, ০০:৩০:৫৬

দেশকন্ঠ প্রতিবেদক : উত্তরা ইউনিভার্সিটির নতুন উপাচার্য (ভিসি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. ইয়াসমীন আরা লেখা। রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য (চ্যান্সেলর) প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি অ্যাক্ট-২০১০ এর ৩১(১) ধারা অনুযায়ী যোগদানের তারিখ থেকে আগামী চার বছরের জন্য অধ্যাপক ড. ইয়াসমীন আরা লেখাকে উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন।

ড. লেখা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্য ও ভাষাবিজ্ঞান বিষয়ে ১৯৯২ সালে স্নাতক (সম্মান) এবং ১৯৯৫ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। গবেষক হিসেবে তার অর্জনের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভাষাবিজ্ঞানে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। কর্মজীবনে তিনি শিক্ষা ক্ষেত্রে বিপ্লবাত্মক পরিবর্তনের উদ্যোগের অংশ হিসেবে বাংলাদেশে অনেকগুলো স্কুল, কলেজ এবং প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন। ড. লেখা ২০০৩ সাল থেকে উত্তরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে জড়িত। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি অধ্যাপক, বিভাগীয় সভাপতি এবং স্কুল অফ এডুকেশন ও ফিজিক্যাল এডুকেশন এর ডিন হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং উপাচার্যের দায়িত্ব গ্রহণের অব্যবহিত পূর্বে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির উপ-উপাচার্য হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন। উপ-উপাচার্য হিসেবে তিনি একাডেমিক শ্রেষ্ঠত্ব এবং ব্যতিক্রমী নেতৃত্বের সমন্বয়ের নজির স্থাপন করে তার সহকর্মী এবং শিক্ষার্থীদের নতুন উচ্চতা অর্জনে অনুপ্রাণিত করেছেন। তিনি সর্বদা নারীর ক্ষমতায়নের বিষয়ে বিশেষ জোর দিয়েছেন। বাংলাদেশের হাতে গোণা কয়েকজন নারী উপাচার্যের একজন হিসেবে তিনি অনন্য উদাহরণ সৃষ্টি করলেন।

শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সমাজসেবায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ড. লেখা বিভিন্ন পুরষ্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন। তার লেখা বই বাংলাদেশের ও ভারতের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচির সহায়ক পুস্তক এর অংশ। গবেষণা ও মননশীল লেখা উভয়ক্ষেত্রেই তিনি সব্যসাচী ভূমিকায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। দুই দশকেরও বেশি সময়ব্যাপী বিস্তৃত কর্মজীবনে বিভিন্ন মর্যাদাপূর্ণ জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা প্রবন্ধসমূহ তার বুদ্ধিবৃত্তিক ও বিদ্যায়তনিক অর্জন এবং শিক্ষাক্ষেত্রে তার গভীর অঙ্গীকারের সাক্ষ্য বহন করছে।

রাষ্ট্রপতির এ আদেশের প্রতি যথাযথ আনুগত্য প্রকাশ এবং শ্রদ্ধা রেখে অধ্যাপক ড. ইয়াসমীন আর লেখা সোমবার উত্তরা ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান এবং বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্যসহ উত্তরা ইউনিভার্সিটির সকল ডিন ও সব বিভাগীয় চেয়ারম্যান ও শিক্ষকমণ্ডলীদের উপস্থিতিতে উপাচার্যের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি
দেশকন্ঠ/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।