• বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪
    ১১ পৌষ ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ২৩:০৬

এসএসসি পরীক্ষায় ছাত্রী বেড়েছে ৩৮ হাজার

  • মত-দ্বিমত       
  • ২৫ এপ্রিল, ২০২৩       
  • ১৩১
  •       
  • ২৫-০৪-২০২৩, ২৩:২৩:৫৯

দেশকন্ঠ প্রতিবেদক : চলতি বছর (২০২৩) এসএসসি ও সমমানে ৫০ হাজার পরীক্ষার্থী বেড়েছে। এরমধ্যে ছাত্রী সংখ্যা বেড়েছে ৩৮ হাজার ৬০৯ জন বা ৮০ শতাংশ। ২৫ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুরে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এসএসসি পরীক্ষা-২৩ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। তিনি জানান, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে মোট পরীক্ষার্থী বেড়েছে ৫০ হাজার ২৯৫ জন। এরমধ্যে ছাত্রী বেড়েছে ৩৮ হাজার ৬০৯ জন। এছাড়া এ বছর মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২০ লাখ ৭২ হাজার ১৬৩ জন। এরমধ্যে ছাত্র ১০ লাখ ২১ হাজার ১৯৭ জন এবং ১০ লাখ ৫০ হাজার ৯৬৫ জন ছাত্রী। এবার মোট কেন্দ্র ৩ হাজার ৮১০টি এবং মোট প্রতিষ্ঠান ২৯ হাজার ৭৯৮টি। এ বছর প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে ২০৭টি, কেন্দ্র বেড়েছে ২০টি।

মেয়ে পরীক্ষার্থী বাড়ার বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, আমাদের তো নারী শিক্ষার্থী বাড়ার বিষয়ে জানাতে গবেষণা করতে হবে, সেটি তো আমাদের নেই। আমি যদি সাধারণ ধারণা থেকে বলতে চাই, মেয়েরা এখন অনেক বেশি পড়ছে। পড়ার সুযোগ বেশি, সচেতনতা তৈরি হয়েছে, মেয়েদের সংখ্যা এখন অনেক বাড়ছে। কাজেই প্রতি বছরই হয়তো মেয়েদের সংখ্যার বাড়ার বিষয়টি দেখতে পাবো। তিনি আরও বলেন, একটা আশঙ্কা ছিল যে, কোভিডের সময়ে নারী শিক্ষার্থীরা ঝরে পড়ে। কারণ বাল্যবিয়েটা ক্লাস এইট, নাইন, টেনের সময়ে হয়। গত দুই-তিন বছর যখন পরীক্ষা নিয়ে কথা বলি, আপনাদের কিন্তু পরিসংখ্যান দিয়ে দেখিয়েছি। প্রত্যেক বছরের পরিসংখ্যান তার সঙ্গে তুলনা করলেও কোভিড সময়েও নারী পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমেনি।

বাল্যবিয়ে বেড়েছে না কমেছে এ বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, আমাদের পক্ষে বলা সম্ভব নয় যে, বাল্যবিয়ে বেড়েছে কী বাড়েনি। কিন্তু আমাদের নারী পরীক্ষার্থী কমেনি। অর্থাৎ যদি বাল্যবিয়ে হয়েও থাকে সে হয়তো পড়াশোনা চালিয়ে গেছে। প্রতিবার নারী পরীক্ষার্থী বাড়ছে, এ বছরও বেড়েছে। হয়তো বাল্যবিয়ে এখন কমেছে, মেয়েদের কর্মক্ষেত্র অনেক বেড়েছে।আগামী ৩০ এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে ২০২৩ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা। এ বছর পরীক্ষা সকাল ১০টায় শুরু হয়ে শেষ হবে দুপুর ১টায়। পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। একই সঙ্গে ২৬ এপ্রিল থেকে ২৩ মে পর্যন্ত সারাদেশে বন্ধ থাকবে সব কোচিং সেন্টার।
দেশকন্ঠ/এআর

  মন্তব্য করুন
আরও সংবাদ
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।