• সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪
    ৯ পৌষ ১৪৩১
    ঢাকা সময়: ০০:০২

দেশে ফিরেও ঘোর কাটছে না কামিন্সের

পথরেখা অনলাইন : বিশ্বকাপ জিতে দেশে ফিরলেও কোনও তাপ-উত্তাপ নেই তাঁকে ঘিরে। দেশবাসী নিস্পৃহ। তার পরেও প্যাট কামিন্স জানিয়েছেন, বিশ্বকাপ জয়ের ঘোর এখনও কাটেনি তাঁর। ঠিক করে নিয়েছেন পরের লক্ষ্যও।
 
সিডনির বিমানবন্দরে নামার পরে নিজেই নিজের মালপত্র ঠেলে বেরিয়ে এলেন বিমানবন্দরের বাইরে। আশপাশের মানুষ কিছু ক্ষণ ঘুরে তাকালেন। ওটুকুই। সামনে আলোকচিত্রীরা ছবি তুললেন। কালো টিশার্ট এবং কালো জিন্‌স পরিহিত প্যাট কামিন্স এর পর নিজেই মালপত্র ঠেলে চলে গেলেন ট্যাক্সি স্ট্যান্ডের দিকে। বিশ্বজয়ী অধিনায়কের দেশে ফেরা নিয়ে এ রকমই নীরব সে দেশের জনতা। না আছে কোনও উন্মাদনা, না আছে অভ্যর্থনা জানানোর কোনও মানুষ। তবে পরে কামিন্স জানিয়েছেন, বিশ্বকাপ জয়ের ঘোর এখনও কাটেনি তাঁর। ঠিক করে নিয়েছেন পরের লক্ষ্যও।
 
ভারত বিশ্বকাপ জিতলে রোহিত শর্মা কখনও এতটা শান্তিতে থাকতে পারতেন না। অন্তত এক মাস ধরে তাঁকে নিয়ে ব্যস্ততা, উন্মাদনা থাকত মানুষের। কিন্তু ক্রিকেট এখনও অস্ট্রেলিয়ায় দ্বিতীয় সারির খেলা। সে দেশে রাগবি, অস্ট্রেলিয়ান রুল্‌স ফুটবলের দাপট। তাই কামিন্সের বিশ্বজয় করে দেশে ফেরাতেও কারও উৎসাহ নেই।
 
সংবাদমাধ্যম অবশ্য ছাড়েনি। বিশ্বজয়ী অধিনায়ক দেশে ফিরে বলেন, “মনে হচ্ছে বেশ কিছু দিন ধরে হাসিমুখই দেখতে পাবেন। এখনও ঘোরের মধ্যে রয়েছি। আধ ঘণ্টা আগেই বিশ্বকাপ জিতে ওঠার অনুভূতি হচ্ছে। হয়তো আবার উত্তেজিত হয়ে পড়ব। চার বছর পর বিশ্বকাপে আসে। সেটা জেতা, তা-ও আবার ভারতের মতো জায়গায়। খুব কঠিন ছিল।”
 
ভারতের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজ়ে না থাকলেও অস্ট্রেলিয়ার বেশি দিন বিশ্রামের উপায় নেই। পরের মাসেই পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দেশের মাটিতে টেস্ট সিরিজ় রয়েছে। সে প্রসঙ্গে কামিন্স বলেছেন, “দেশের মাটিতে গরমকালে তো অনেক খেলা থাকে। আপাতত দু’সপ্তাহের বিশ্রাম নিয়েই নেমে পড়তে হবে। এক দিনের দল এবং টেস্ট দল প্রায় একই। আশা করি দু’সপ্তাহ পর আবার সবার সঙ্গে দেখা হবে।”
পথরেখা/আসো
 
দেশে ফিরেও ঘোর কাটছে না কামিন্সের

  মন্তব্য করুন
×

পথরেখা : আমাদের কথা

আমাদের পোর্টালের নাম— pathorekha.com; পথরোখা একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল। আমরা এই প্রতিষ্ঠানকে প্রতিদিনের সত্য-সংবাদের পথরেখা হিসেবে প্রমাণ করতে চাই। পথরেখা সারাদেশের পাঠকদের জন্য সঠিক ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ এবং মতামত প্রকাশ করবে। পথরোখা নিউজ পোর্টাল হিসেবে ২০২৩ সালের জুন মাসে যাত্রা শুরু করলো। অচিরেই পথরেখা অনলাইন মিডিয়া হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে নিবন্ধনের প্রক্রিয়া শুরু করবে। পথরোখা  দেশ কমিউনিকেশনস-এর অঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
 
পথরোখা জাতীয় সংবাদের উপর তো বটেই এর সঙ্গে রাজনীতি, আন্তর্জাতিক, খেলাধুলা, কৃষি, বিনোদন, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, তথ্য ও প্রযুক্তিসহ বিভিন্ন বিভাগকেও গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করে। মাল্টিমিডিয়া সাংবাদিকতা এবং চৌকস ফটোগ্রাফিকে বিশেষ বিবেচনায় রাখে।
 
পথরোখা’র সম্পাদক আরিফ সোহেল এই সেক্টরে একজন খুব পরিচিত ব্যক্তিত্ব। সাংবাদিক হিসেবে তার দীর্ঘ ৩০ বছর কর্মজীবনে তিনি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকা, আজকের কাগজ, রিপোর্ট২৪ ডটকম প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। এ ছাড়া তিনি সরকারী ক্রীড়া পাক্ষিক ‘ক্রীড়া জগত’ ও লাইফস্টাইল ম্যাগাজিক অপ্সরা নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। তিনি জনপ্রিয় অনলাইন দেশকণ্ঠের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছেন।
 
পথরেখা দেশের মৌলিক মূল্যবোধ, বিশেষ করে জাতীয় সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতার প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ। এছাড়াও, এটি দেশের নাগরিকের মানবিক ও নাগরিক অধিকারের পক্ষে কথা বলবে। ন্যায়পরায়ণতা, নির্ভুলতা এবং বস্তুনিষ্ঠতা বজায় রাখতে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ। আমরা বিশ্বাস করি যে জনগণের বিশ্বাসযোগ্যতা আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। পথরেখা রাজনৈতিক ইস্যুতে নির্দলীয় অবস্থান বজায় রাখবে। একটি নিরপক্ষ অনলাইন হিসেবে আমরা নিজেদের কর্মকাণ্ডে প্রমাণ করার শতভাগ প্রছেষ্টা করব। তবে সঠিক পদ্ধতি অনুসরণ করেও কিছু ভুল হতেই পারে। যা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার অনুরোধ রাখছি সব মহলেই। সততা পথে অবিচল; আলোর পথে অবিরাম যাত্রায় আমাদের পাশে থাকুন; আমরা থাকব আপনাদের পাশে।
 
উল্লেখ্য, পথরেখা হিসেবে একটি প্রকাশনী দীর্ঘদিন থেকে প্রকাশিত হয়ে আসছে। এবার উদ্যোগ নেওয়া হলো অনলাইন অনলাইন নিউজ পোর্টাল হিসেবে প্রকাশ করার।